১০ শে মহারম বা আশুরা ২০২৪ | আশুরার গুরুত্ব | মহারম মাস ২০২৪
আরবি মাসের প্রথম মাস মহারম মাস |এই বছর ৭ ই জুলাই মহারম মাসের শুরু | এই মাসের অন্যতম গুরুত্ব পূর্ন একটি দিন রয়েছে সেটা ১০ শে মহারম বা আশুরার দিন |
আপনি যদি গুগোলে সার্চদেন আশুরা সম্পর্কে অনেক তথ্য পাবেন তবে অনেক গুলো বিধর্মীদের লেখা তারা তাদের মতো করে এই দিনটির বর্ননা করেছেন
তবে ইসলামে এই দিনটির অনেক গুরুত্ব রয়েছে। ইহুদিরা এই দিনে ঈদ উৎযাপন করে থাকেন
অনেকে রোজা পালন করে থাকেন।
মুসলিদের মধ্যে কিছু সংক্ষক লোক শিয়া বলে কথিত
তারা হায় হোসেন হায় হোসেন বলে থাকেন তারাও নানা ধরনের উৎসবের মধ্যে দিয়ে দিনটি উৎজাপন করে থাকেন।
#তবে ইসলামে এই দিনটির বর্নানা অন্য রকম
...
![]() |
ইজরাইলের পূর্ন বয়কট করুন |
মহানবী (সা) বলেছেন এই দিনটি ১০ শে মহারম বা আশুরার দিন কেউ যদি রোজা রাখে তাহলে তার পূর্বের ১ বছরের গুনাহ্ মাপের আশা রাখি এবং পরবর্তী ১ বছরের ছোয়াব
আমাদের প্রিয় নবী করিম (সা) নিজে রোজা রেখেন এবং অন্যদের উৎসাহিত করেছেন।
তবে এই দিনে ইহুদিরা রোজা রাখেন তাই আমাদের নবী করিম (সা) বলেছেন ৯ তারিখ রোজা রেখে জোরা করতে। আমরা চাইলে ৯-১০ অথবা ১০ -১১ তারিখ রোজা রাখতে পারি।
হুসাইন (রা) আনহুর শাহাদতের সাথে আশুরার কোন সম্পর্ক নেই
আশুরার দিন পালন করা হয় হুসাইন (রা) মিত্যুর পূর্বে থেকেই। মূসা (আ) এই দিন ফিরাউনের হাত থেকে রক্ষা পান এবং ফিরাউন সহ সকল ফিরাউনের সৈনিক এই দিন নীল নদে ডুবে মারা জান তখন থেকে মূসা (আ) দিনটিকে সরণীয় করে রোজা পালন করেন। তারই ধারা বাহিকতায় আমরা পালন করে থাকি।
এছারাও এই দিনে অনেক নবী রাসূলকেই মুক্তি দান করেন আমাদের রব অনেক জাতীর ভাগ্য খুলেছে এই দিনে অনেক জাতীর দোয়া কবুল হয়েছে এই দিনে
সুতরাং আমরা বুঝতে পারলাম যে এর সাথে হুসাইন (রা) মিত্যর কোন রুপ সম্পর্ক নেই
হুসাইন (রা) মিত্যু অবশই আমাদের নিকট অনেক বড় শোকের কিন্তু তার জন্য আমরা আমাদের বিধান পরিবত্তন করতে পারি না
আমরা সঠিক বিষয় জেনে ইবাদত করতে হবে
আমরা অতি বারাবারি বা অতি ছারা ছারি না নাকে সঠিক ভাবে সঠিক জেনে ইবাদত করার চেষ্টা করবো
অনেক ভুল তথ্য আমাদের মাঝে ছরিযে আছে আমাদের সর্তক থাকতে হবে।
আমরা কার থেকে তথ্য নিচ্ছি যেনো জাচাই করে নেই
লেখক : মো আতাহার আলী
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন